চৌধুরী হারুনুর রশীদ,রাঙামাটি : আঞ্চলিক পরিষদের জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা। প্রধান অতিথি বক্তব্য তিনি বলেন, লেখাপড়ার পাশাপাশি আগামী প্রজন্মকে ক্রীড়াবিদের আসল পরিচয় ঘটে বলে মন্তব্য করেছেন ম্যারাথন দৌড়ের মাধ্যমে একজন খলাধুলার মাধ্যমে গড়ে তুলতে হবে। রাঙামাটি অঞ্চলে রাঙামাটি রিজিয়ন যে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে তার জন্য তিনি রিজিয়নকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এই ম্যারাথনে প্রতিযাগিতায় যারা পুরস্কৃত হয়েছে তারা বিভিন্ন বয়সী। এতেই বোঝা যায় ম্যারাথনে কোন বয়স লাগে না। একজন ক্রীড়া বিদ যে কোন বয়সেই এই ম্যারাথনে অংশ গ্রহণ করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন আগামী বছর গুলোতে আরো বড়ো আয়োজনের মাধ্যমে রাঙামাটিতে মেরাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার রাঙামাটি আর্মি ষ্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী এবং স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঢাকা ম্যারাথনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় রাঙামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইফতেকুর রহমান পিএসসি, রাঙামাটি জেলা প্রশাসক এ,কে,এম মামুনুর রশিদ, রাঙামাটি সদর জোন কমান্ডার লেঃ কর্ণেল রফিকুল ইসলাম পিএসসি, রাঙামাটি সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শহীদুজ্জামান মহসিন রোমান, রাঙামাটি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরা সহ পদস্থ সেনা কর্মকর্তা অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মেরাথন প্রতিযোগিতায় রাঙামাটি জেলার প্রায় ১৫৩০ জন প্রতিযোগী অংশ গ্রহণ করেন। রাঙামাটি সাপছড়ি স্কুল মাঠে থেকে মেরাথন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন রাঙামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইফতেকুর রহমান পিএসসি। সাপছড়ি এলাকা থেকে ৫ কিলোমিটার রাস্তা মেরাথন দৌড়ের মাধ্যমে রাঙামাটি আর্মি ষ্ট্রেডিয়ামে এসে শেষ হয়। পরে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। ##